
ছবি সংগৃহীত
যার কথা, সুর, কণ্ঠে এবং গিটারের ঝংকারে মেতে উঠতো লাখো তরুণ-তরুণী, সেই আইয়ুব বাচ্চুকে হারানোর দিন ১৮ অক্টোবর, যা সংগীতপ্রেমীদের জন্য এক বিষাদের দিন।
বিশেষ এই দিনটি ঘিরে নানা আয়োজন ও উদ্যোগ নিচ্ছে তার পরিবার। সেগুলো বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ সম্পন্ন হয়েছে বলে গণমাধ্যমে জানান আইয়ুব বাচ্চুর স্ত্রী ফেরদৌস আইয়ুব চন্দনা। তিনি জানান, মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) বিজ্ঞাপনী সংস্থা এশিয়াটিক ইএক্সপি-এর সঙ্গে এবি কিচেনের একটি সমঝোতা চুক্তি হয়েছে।
তিনি জানান, আইয়ুব বাচ্চু প্রায় ২০০টি গান প্রস্তুত রেখে গেছেন। সেগুলো এক এক করে প্রকাশ করা হবে।তার কিছু গান নতুন আয়োজনে, তরুণ শিল্পীদের কণ্ঠেও প্রকাশ করা হবে। এছাড়া তার নামে জাদুঘর তৈরি করা হবে।
চন্দনা বলেন, ‘তিনি বেঁচে থাকাকালীন গিটারগুলো এবি কিচেনে ছিল। এখন স্টুডিও নেই; মানুষটাই তো নেই। তাই গিটারগুলো বাড়িতেই রেখেছি। যথাসম্ভব যত্নে রাখার চেষ্টা করছি। ইতোপূর্বে কিছু গিটার নিয়ে প্রদর্শনী হয়েছে। আগামীতেও হবে। তার রেখে যাওয়া গিটার এবং অন্যান্য সংগীত সামগ্রী নিয়ে একটি জাদুঘর তৈরি করা হবে। এছাড়া আগামী বছর থেকে ধারবাহিকভাবে তার স্মরণে বিভিন্ন কনসার্টের আয়োজনও করা হবে। এসব নিয়ে এশিয়াটিকের সঙ্গে একটি চুক্তি হয়েছে।’