ছবি: সংগৃহীত
পাঁচ দল নিয়ে আয়োজিত হবে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের আসন্ন আসর। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেটের নামে ফ্র্যাঞ্চাইজি দল হবে। তবে এখনো ফ্র্যাঞ্চাইজির নাম চূড়ান্ত করা হয়নি। আগামী ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১৬ জানুয়ারির মধ্যে আসর আয়োজনের পরিকল্পনা আছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সভা শেষে এসব কথা জানিয়েছেন টুর্নামেন্টের সদস্য সচিব ইফতেখার রহমান মিঠু।
বিপিএলের এবারের আসরে ফ্র্যাঞ্চাইজি নিতে আগ্রহ দেখিয়েছিল ১১টি প্রতিষ্ঠান। নথিপত্র পর্যবেক্ষণ এবং অতীত অভিজ্ঞতার বিচারে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়েই বাদ দেওয়া হয়। এরপর চূড়ান্ত বাছাইয়ের মাধ্যমে বাছাই করা হয় কেবল পাঁচ প্রতিষ্ঠানকে।
আগামী ৫ বছরের জন্য সেই পাঁচ প্রতিষ্ঠানকে ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকানা দিচ্ছে বিসিবি। আর্থিক সংগতি, ম্যানেজমেন্ট, অভিজ্ঞতা দেখে ফ্র্যাঞ্চাইজি চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিপিএল গভার্নিং কমিটির সদস্য সচিব মিঠু।
যেই প্রতিষ্ঠান যে অঞ্চলের দল চেয়েছে, সেভাবে যদি দেওয়া হয় হয়, তাহলে ঢাকার দল পাবে রিমার্ক হরল্যান; চট্টগ্রামের দল পাবে ট্রায়াঙ্গেল সার্ভিসেস। সিলেটের দল পাচ্ছে ক্রিকেট উইথ সামি।
রংপুরের মালিকানা পাবে বসুন্ধরা গ্রুপ আর রাজশাহীর মালিকানা পাবে দেশ ট্রাভেলস অথবা নাব গ্রুপ। যদিও এখন পর্যন্ত কে কোন ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিকানা পাচ্ছে, সেটা ঘোষণা করা হয়নি।
কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজির নামও এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়নি। অনেকেই নিজেদের পছন্দমতো নাম বিসিবিতে জমা দিলেও এবার থেকে বিসিবিই ফ্র্যাঞ্চাইজির নাম ঠিক করে দেবে বলে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।
সেই মেগা টুর্নামেন্টের আগে ক্রিকেটারদের বিশ্রাম দিতে ১৯ ডিসেম্বর-১৬ জানুয়ারি অর্থাৎ কেবল ২৯ দিনের মধ্যে বিপিএল আয়োজন করতে চাইছে বিসিবি। যদিও সময়ের বিষয়টি এখনও পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়নি।
বিসিবির সদস্য সচিব মিঠু জানিয়েছেন, আগামীকাল থেকে ইওআই দেওয়া হবে। এদিন থেকে শুরু করে পাঁচ দিনের মধ্যে দলগুলোকে নিজেদের ব্যাংক গ্যারান্টির ১০ কোটি টাকা জমা দিতে হবে। এই টাকা জমা না দিলে প্লেয়ার্স ড্রাফটে অংশ নেওয়া যাবে না বলেও জানান তিনি। আগামী ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে প্লেয়ার্স ড্রাফট।
বাংলাবার্তা/এমএইচ
.png)
.png)
.png)



